Prodipto Delwar

Prodipto Delwar

Unordered List

ads

Hot

Post Top Ad

LightBlog

Post Top Ad

Your Ad Spot

মঙ্গলবার, ১২ মে, ২০২০

১৯৭১ সালে পাবনা জেলার সাতবাড়িয়ায় গণহত্যা

৫/১২/২০২০ ১২:১৮:০০ AM 0
সেদিন ১২ মে ১৯৭১ সাল। 
সাধারণ অন্যসব দিনের মতই সাধারণ প্রকৃতি ও পরিবেশ নিয়ে দিনের শুরু হলেও জনমানুষের মনে কাজ করছিলো এক আতঙ্ক। কারণ পাক হানাদার বাহিনীর ভয়াল ছোবল তখন পাবনা শহরে ও তার আশে পাশে শুরু হয়েছে ও হচ্ছে। 

ঘটনার দিনঃ
আজ ১২ মে পাবনার সুজানগর উপজেলার সাতবাড়ীয়া গণহত্যা দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিনে পাকিস্তান হানাদার বাহিনী সাতবাড়ীয়া ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামের নিরীহ নিরপরাধ মানুষের উপর বর্বরোচিত হামলা চালিয়ে গণহত্যা করে।

আক্রমণের কারণঃ
সাতবাড়ীয়া ডিগ্রী কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ফজলুল হক এবং সাতবাড়ীয়া ইউপি চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা এসএম শামসুল আলম জানান, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক পাবনা-২ আসনের প্রয়াত এমপি আহমেদ তফিফ উদ্দিন মাস্টারের জন্ম ভূমি সাতবাড়ীয়া ইউনিয়নের তারাবাড়ীয়া গ্রামে। তাছাড়া ৬৬’র আন্দোলনেও সাতবাড়ীয়ার সর্বস্তরের জনতা অগ্রণী ভূমিকা পালন করে।

আক্রমণের ব্যাপ্তিঃ
সে কারণে পাক হানাদার বাহিনী ১৯৭১ সালের এ দিন পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী উক্ত ইউনিয়নের কুড়িপাড়া,শ্যামনগর, নিশ্চিন্তপুর, কাচুরী, তারাবাড়ীয়া, ফকিৎপুর, সাতবাড়ীয়া, নারুহাটি, সিন্দুরপুর, হরিরামপুর, ভাটপাড়া,বর্তমানে পদ্মা নদীতে বিলীন হওয়া কন্দর্পপুর এবং গুপিনপুর সহ ১৫/২০টি গ্রামে অপারেশন চালিয়ে গণহত্যা করে।
তারা এদিন সকাল থেকে সন্ধ্যা রাত পর্যন্ত ওই সকল গ্রামে সশস্ত্র হামলা চালিয়ে আ,লীগ নেতা মহির উদ্দিন, ফকোর উদ্দিন, সমির সাহা, ওয়াজেদ আলী, গোপাল শেখ, অসিত সাহা, খিতিশ সাহা, বাসুদেব বিশ্বাস, চেতনা শেখ, আব্দুল কদ্দুস এবং সেকেন্দার আলীসহ নাম নাজানা প্রায় ৫/৬‘শ নারী-পুরুষকে নৃশংসভাবে হত্যা করে।
এদের মধ্যে পাক হানাদার বাহিনী ও দেশীয় রাজাকাররা প্রায় ২‘শ জনের লাশ পার্শ্ববর্তী পদ্মা নদীতে ভাসিয়ে দেয়। শুধু তাইনা হানাদার বাহিনী গণহত্যা করার পাশা-পাশি গোটা ইউনিয়নে ব্যাপক লুটপাট, ধর্ষণ এবং বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগ চালায়। ফলে বছর ঘুরে আজকের এই দিন হাজির হলেই বিশেষ করে ওই সকল শহীদ পরিবারের মাঝে দেখা দেয় শোকের মাতম।
স্মৃতিস্তম্ভঃ
২০১৩ সালে বর্তমান সরকার মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ নিমার্ণ প্রকল্পের আওতায় গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের স্মরণে প্রায় কোটি টাকা ব্যয়ে সাতবাড়ীয়া ডিগ্রী কলেজ মাঠে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করেছে।
Read More

শনিবার, ২ মে, ২০২০

বাংলা সেরা কিছু মুভির ইউটিউব লিঙ্ক

৫/০২/২০২০ ০৪:৪১:০০ AM 0
বাংলা মুভি বিশ্ব চলচ্চিত্রে অনন্য স্থান দখল করে আছে। এসব মুভি অধিকাংশ সময়ে ইউটিউবে খুজে পাওয়া যায়না। আর দেখা যায় অনেকে ইউটিউব ছাড়া অন্য কোথাও গিয়ে তাদের প্রিয় মুভি গুলো খুজে পায়না। তাদের জন্য আমার এই কালেকশন।

বাংলা ভাষায় সবচেয়ে চমকপ্রদ কিছু মুভি আপনি দেখতে পাবেন এখন ইউটিউবে। দেখুন সেই সমস্ত লিঙ্কঃ 
বাংলা মুভি দেখুন ইউটিউবে




১। কখনো আসেনি (১৯৬১)—জহির রায়হান: https://www.youtube.com/watch?v=kmHL4WefB_w
২। কাঁচের দেয়াল (১৯৬৩)—জহির রায়হান: https://www.youtube.com/watch?v=5f0oswtiE0U
৩। বেহুলা (১৯৬৬)—জহির রায়হান: https://www.youtube.com/watch?v=oSEezQ0xsu8
৪। আনোয়ারা (১৯৬৭)—জহির রায়হান: https://www.youtube.com/watch?v=MLalXlJOXP0
৫। জীবন থেকে নেয়া (১৯৭০)—জহির রায়হান: https://www.youtube.com/watch?v=3KwomNGsC6s
৬। সুতরাং (১৯৬৪)—সুভাষ দত্ত: https://www.youtube.com/watch?v=9fvFV5W-h14
৭। আবির্ভাব (১৯৬৮)—সুভাষ দত্ত: https://www.youtube.com/watch?v=N15F5vJxN4M
৮। অরুণোদয়ের অগ্নিসাক্ষী (১৯৭২)—সুভাষ দত্ত: https://www.youtube.com/watch?v=UXGVi0SSLgg
৯। ডুমুরের ফুল (১৯৭৯)—সুভাষ দত্ত: https://www.youtube.com/watch?v=1QByq-JqMOw
১০। ওরা ১১ জন (১৯৭২)—চাষী নজরুল ইসলাম: https://www.youtube.com/watch?v=onNXCzLaSGI
১১। শুভদা (১৯৮৬)—চাষী নজরুল ইসলাম: https://www.youtube.com/watch?v=nKxrnQNjbiI
১২। পদ্মা মেঘনা যমুনা (১৯৯১)—চাষী নজরুল ইসলাম: https://www.youtube.com/watch?v=kcU-spZec6M
১৩। হাঙর নদী গ্রেনেড (১৯৯৭)—চাষী নজরুল ইসলাম: https://www.youtube.com/watch?v=9DEWTRyeF6s
১৪। হাছন রাজা (২০০১)—চাষী নজরুল ইসলাম: https://www.youtube.com/watch?v=94KsXRDPQ-4
১৫। মেঘের পরে মেঘ (২০০৪)—চাষী নজরুল ইসলাম: https://www.youtube.com/watch?v=F22pq8Svihc
১৬। শাস্তি (২০০৪)—চাষী নজরুল ইসলাম: https://www.youtube.com/watch?v=CvPlWSet6CE
১৭। আবার তোরা মানুষ হ (১৯৭৩)—খান আতাউর রহমান: লিংক পাওয়া যায় নি
১৮। ধীরে বহে মেঘনা (১৯৭৩)—আলমগীর কবির: লিংক পাওয়া যায় নি
১৯। সূর্য কন্যা (১৯৭৫)—আলমগীর কবির: https://www.youtube.com/watch?v=nCs9g9F7keo
২০। সীমানা পেরিয়ে (১৯৭৭)—আলমগীর কবির: https://www.youtube.com/watch?v=7oUZpPEG8Zw
২১। রূপালী সৈকতে (১৯৭৯)—আলমগীর কবির: https://www.youtube.com/watch?v=smGSt_9khIk
২২। মৃত্তিকা মায়া(২০১৩)— গাজী রাকায়েত: https://youtu.be/fwnYj-Jjy2o
২৩। মহানায়ক (১৯৮৫)—আলমগীর কবির: https://www.youtube.com/watch?v=gAe1f3B7_iI
২৪। মেঘের অনেক রং (১৯৭৬)—হারুনর রশীদ: https://www.youtube.com/watch?v=rjFbpMuTTxk
২৫। গোলাপী এখন ট্রেনে (১৯৭৮)—আমজাদ হোসেন: https://www.youtube.com/watch?v=cNLTHbY1Ndk
২৬। দুই পয়সার আলতা (১৯৮২)—আমজাদ হোসেন: https://www.youtube.com/watch?v=aGaubnuKAgg
২৭। জন্ম থেকে জ্বলছি (১৯৮২)—আমজাদ হোসেন: https://www.youtube.com/watch?v=KVu2RyVNR3I
২৮। ভাত দে (১৯৮৪)—আমজাদ হোসেন: https://www.youtube.com/watch?v=z0g7cXKqMC8&t=12s
২৯। সারেং বউ (১৯৭৮)—আব্দুল্লাহ আল মামুন: https://www.youtube.com/watch?v=sephN52U8Y0
৩০। এখনই সময় (১৯৮০)—আব্দুল্লাহ আল মামুন: https://www.youtube.com/watch?v=lUNGUlkiEUk
৩১। দুই জীবন (১৯৮৮)—আব্দুল্লাহ আল মামুন: https://www.youtube.com/watch?v=aHADTgdAaC0
৩২। সূর্যদীঘল বাড়ি (১৯৭৯)—মসিহউদ্দিন শাকের ও শেখ নিয়ামত আলী: https://www.youtube.com/watch?v=gMeeozaMmIM&t=90s
৩৩। দহন (১৯৮৫)—শেখ নিয়ামত আলী: https://www.youtube.com/watch?v=gdcRTD5npTk
৩৪। অন্য জীবন (১৯৯৫)—শেখ নিয়ামত আলী: https://www.youtube.com/watch?v=ph4uuighfcM&t=19s
৩৫। এমিলের গোয়েন্দা বাহিনী (১৯৮০)—বাদল রহমান: https://www.youtube.com/watch?v=vbWHI8C78wo
৩৬। ছুটির ঘণ্টা (১৯৮০)—আজিজুর রহমান: https://www.youtube.com/watch?v=_cIDMn2wodQ
৩৭। রামের সুমতি (১৯৮৫)—শহিদুল আমিন: https://www.youtube.com/watch?v=2DAgnlEfsw4
৩৮। শঙ্খনীল কারাগার (১৯৯২)—মুস্তাফিজুর রহমান: https://www.youtube.com/watch?v=tXZw316KAJA
৩৯। চাকা (১৯৯৩)—মোরশেদুল ইসলাম:https://www.youtube.com/watch?v=oJtFS05-Ur8
৪০। দীপু নাম্বার টু (১৯৯৬)—মোরশেদুল ইসলাম:
৪১। দুখাই (১৯৯৭)—মোরশেদুল ইসলাম: https://www.youtube.com/watch?v=hiYnMNfDLBM&t=2s
৪২। দূরত্ব (২০০৪)—মোরশেদুল ইসলাম: https://www.youtube.com/watch?v=NTBQ1yHNCo0
৪৩। খেলাঘর (২০০৬)—মোরশেদুল ইসলাম: https://www.youtube.com/watch?v=i5LhxyZ1tss
৪৪। প্রিয়তমেষু (২০০৯)—মোরশেদুল ইসলাম: https://www.youtube.com/watch?v=Eh4OLMRlJOk
৪৫। আমার বন্ধু রাশেদ (২০১১)—মোরশেদুল ইসলাম:
৪৬। অনিল বাগচীর একদিন (২০১৫)—মোরশেদুল ইসলাম: লিংক পাওয়া যায়নি
৪৭। একাত্তরের যীশু (১৯৯৩)—নাসির উদ্দিন ইউসুফ: https://www.youtube.com/watch?v=ImB47ynd3sc
৪৮। গেরিলা (২০১১)—নাসির উদ্দিন ইউসুফ:
৪৯। আলফা (২০১৯)—নাসির উদ্দিন ইউসুফ: https://www.youtube.com/watch?v=VMliSn2PPKE
৫০। আগুনের পরশমণি (১৯৯৪)—হুমায়ূন আহমেদ: https://www.youtube.com/watch?v=N2_ZAY34Lc8
৫১। শ্রাবণ মেঘের দিন (১৯৯৯)—হুমায়ূন আহমেদ: https://www.youtube.com/watch?v=2m56a4EyVWY
৫২। দুই দুয়ারী (২০০০)—হুমায়ূন আহমেদ: https://www.youtube.com/watch?v=ZcMjpdF-6OM
৫৩। চন্দ্রকথা (২০০৩)—হুমায়ূন আহমেদ: https://www.youtube.com/watch?v=PvGrjVnIdGA
৫৪। শ্যামল ছায়া (২০০৪)—হুমায়ূন আহমেদ: https://www.youtube.com/watch?v=ph3qk73ywbQ
৫৫। নয় নম্বর বিপদ সংকেত (২০০৬)—হুমায়ূন আহমেদ: https://www.youtube.com/watch?v=Jue74sbh_0A
৫৬। আমার আছে জল (২০০৮)—হুমায়ূন আহমেদ: https://www.youtube.com/watch?v=mpxxBvpmJVg
৫৭। ঘেটুপুত্র কমলা (২০১২)—হুমায়ূন আহমেদ:
৫৮। নদীর নাম মধুমতী (১৯৯৫)—তানভীর মোকাম্মেল: https://www.youtube.com/watch?v=_paDZRGY1Kk&t=771s
৫৯। চিত্রা নদীর পারে (১৯৯৯)—তানভীর মোকাম্মেল: https://www.youtube.com/watch?v=anwAmOjOCPo
৬০। লালসালু (২০০১)—তানভীর মোকাম্মেল: https://www.youtube.com/watch?v=i_JGYJQsYXI&t=604s
৬১। লালন (২০০৪)—তানভীর মোকাম্মেল: https://www.youtube.com/watch?v=vrBJVVExa8o
৬২। রাবেয়া (২০০৮)—তানভীর মোকাম্মেল: https://www.youtube.com/watch?v=b6b7xjiTguM&t=29s
৬৩। জীবন ঢুলি (২০১৪)—তানভীর মোকাম্মেল: https://www.youtube.com/watch?v=WyFY3S6glWg
৬৪। উত্তরের খেপ (২০০০)—শাহজাহান চৌধুরী: https://www.youtube.com/watch?v=zfVuONgcOr4
৬৫। কিত্তনখোলা (২০০০)—আবু সাইয়ীদ: https://www.youtube.com/watch?v=8A97erTJCaA&t=3s
৬৬। শঙ্খনাদ (২০০৪)—আবু সাইয়ীদ: https://www.youtube.com/watch?v=0vcuhTFFwTw&t=1879s
৬৭। নিরন্তর (২০০৬)—আবু সাইয়ীদ: https://www.youtube.com/watch?v=89i44WRBVwI
৬৮। বাঁশি (২০০৭)—আবু সাইয়ীদ: https://www.youtube.com/watch?v=3FzHymwHG_g
৬৯। রূপান্তর (২০০৮)—আবু সাইয়ীদ: https://www.youtube.com/watch?v=WP1fly5osDs&t=253s
৭০। অপেক্ষা (২০১০)—আবু সাইয়ীদ: https://www.youtube.com/watch?v=a4ae2m8jNFk
৭১। ড্রেসিং টেবিল (২০১৬)—আবু সাইয়ীদ: https://www.youtube.com/watch?v=fM4iUSSg0lw
৭২। মাটির ময়না (২০০২)—তারেক মাসুদ: https://www.youtube.com/watch?v=DHxN53b-sCI
৭৩। অন্তর্যাত্রা (২০০৬)—তারেক মাসুদ: https://www.youtube.com/watch?v=ogKoVDOqQ8E
৭৪। রানওয়ে (২০১০)—তারেক মাসুদ: https://www.youtube.com/watch?v=wyl2k_IGWGs
৭৫। জয়যাত্রা (২০০৪)—তৌকির আহমেদ: https://www.youtube.com/watch?v=qptsKjKFMak
৭৬। রূপকথার গল্প (২০০৬)—তৌকির আহমেদ: https://www.youtube.com/watch?v=BOx2pWLJP50&t=9s
৭৭। দারুচিনি দ্বীপ (২০০৭)—তৌকির আহমেদ: https://www.youtube.com/watch?v=EUodA5vxc4I
৭৮। রং নাম্বার (২০০৪)—মতিন রহমান: https://www.youtube.com/watch?v=cWHvX0YYBfc
৭৯। হাজার বছর ধরে (২০০৫)—কোহিনূর আক্তার সুচন্দা: https://www.youtube.com/watch?v=xVzOSYWf6Nk
৮০। আয়না (২০০৬)—কবরী: https://www.youtube.com/watch?v=b6xre0hK8f0
৮১। ঘানি (২০০৬)—কাজী মোরশেদ: https://www.youtube.com/watch?v=bJWhUFPtJf8&t=6s
৮২। আহা (২০০৭)—এনামুল করিম নির্ঝর: https://www.youtube.com/watch?v=RX2PIE3Jl1c
৮৩। মেড ইন বাংলাদেশ (২০০৭)—মোস্তফা সরয়ার ফারুকী: https://www.youtube.com/watch?v=mBxi-ZvGTQc
৮৪। থার্ড পারসন সিঙ্গুলার নাম্বার (২০০৯)—মোস্তফা সরয়ার ফারুকী: https://www.youtube.com/watch?v=KIxHhqUcjZ0
৮৫। বৃত্তের বাইরে (২০০৯)—গোলাম রাব্বানী বিপ্লব: https://www.youtube.com/watch?v=EuZ4KYR5E5Y
৮৬। মনপুরা (২০০৯)—গিয়াস উদ্দিন সেলিম: https://www.youtube.com/watch?v=ZYw7PCggOnY
৮৭। গহীনে শব্দ (২০১০)—খালিদ মাহমুদ মিঠু: https://www.youtube.com/watch?v=SvFSBmijktE
৮৮। জোনাকির আলো (২০১৪)—খালিদ মাহমুদ মিঠু: https://www.youtube.com/watch?v=nJ5-l53bEJs
৮৯। লাল টিপ (২০১২)—স্বপন আহমেদ: https://www.youtube.com/watch?v=NEXGSnVaYC4
৯০। চোরাবালি (২০১২)—রেদওয়ান রনি: https://www.youtube.com/watch?v=7Ir0z4Pn1c8
৯১। উত্তরের সুর (২০১২)—শাহনেওয়াজ কাকলী: https://www.youtube.com/watch?v=TEMDc8Y7uSk
৯২। নদীজন (২০১৫)—শাহনেওয়াজ কাকলী: https://www.youtube.com/watch?v=6EhWtBLlIRQ
৯৩। কাজলের দিনরাত্রি (২০১৩)—সজল খালেদ: https://www.youtube.com/watch?v=eR8fbz1sz6w
৯৪। নেকাব্বরের মহাপ্রয়াণ (২০১৪)—মাসুদ পথিক: https://www.youtube.com/watch?v=_6-x2Ba8ioo
৯৫। বাপজানের বায়স্কোপ (২০১৪)—রিয়াজুল রিজু: https://www.youtube.com/watch?v=GUKBKaMcmXE
৯৬। বৃহন্নলা (২০১৪)—মুরাদ পারভেজ: https://www.youtube.com/watch?v=l5UhKxwY_Ps
৯৭। ঘাসফুল (২০১৫)—আকরাম খান: https://www.youtube.com/watch?v=fUrzBPsCyYw
৯৮। সুতপার ঠিকানা (২০১৫)—প্রসূন রহমান: https://www.youtube.com/watch?v=SoX2MGfRvnw
৯৯। কৃষ্ণপক্ষ (২০১৬)—মেহের আফরোজ শাওন: https://www.youtube.com/watch?v=E4TYZj0FrNs
১০০। গহীন বালুচর (২০১৭)—বদরুল আনাম সৌদ: https://www.youtube.com/watch?v=kyr_4j6Yfx8&t=4s


Read More

রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২০

বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্বীকৃতি দিয়ে বিশ্বের কোন কোন রাষ্ট্র

২/২৩/২০২০ ১২:১৭:০০ AM 0
বাংলাদেশ একটি সার্বভৌম,স্বাধীন রাষ্ট্র। তবে বিশ্বের কোন রাষ্ট্রেরই জাতিসংঘের সকল রাষ্ট্রের স্বীকৃতি মেলেনা। এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশেরও সকল রাষ্ট্রের স্বীকৃতি মেলেনি।
বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিয়েছে ১৫০ টি রাষ্ট্র।[1] (সরকারী হিসাবমতে)
তার মানে অধিকাংশ রাষ্ট্র দিয়েছে। আর যেসব রাষ্ট্র স্বীকৃতি দেইনি তাদের সাথে বাংলাদেশের তেমন কোন বাণিজ্যিক চুক্তি বা বিশেষায়িত সম্পর্ক নেই। এজন্য তাদের স্বীকৃতি প্রয়োজন পরেনি বা দেওয়া হয়ে উঠেনি। আবার কিছু রাষ্ট্রের সাথে সম্পর্ক ভালো রয়েছে কিন্তু স্বীকৃতি দেওয়া হয়ে উঠেনি।
আমি এমন কিছু পরিচিত রাষ্ট্রের তালিকা তুলে ধরবো যারা বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেইনি। সম্পূর্ণ তালিকা দেখুন এই লিঙ্কে
১/ ইসরায়েলঃ[2]
আসলে বাংলাদেশকে ইসরাইল মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী প্রথম ভাগেই স্বীকৃতি দিয়েছিলো। কিন্তু বাংলাদেশ ইসরাইলের স্বীকৃতিকে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রত্যাখান করে। কেননা বাংলাদেশ ফিলিস্তিনকে একমাত্র বৈধ রাষ্ট্র মনে করে থাকে। বাংলাদেশের সাথে ইসরাইলের কোনরকম বাণিজ্যিক ও কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই। এমনকি বাংলাদেশ ইসরায়েলের উপর বাণিজ্যিক নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। এমনকি সালেহ নামক এক বাংলাদেশী ব্যক্তি ইসরায়েলে প্রবেশের চেষ্টা করলে ইসরায়েল সরকার তাকে ৭ বছরের জেল দিয়েছিলেন।
চিত্রঃ বাংলাদেশের পাসপোর্টে স্পষ্ট ভাষায় উল্লেখ রয়েছে যে ইসরায়েল ব্যতীত।
২/ উত্তর কোরিয়াঃ
হ্যা উত্তর কোরিয়ার বাংলাদেশের স্বীকৃতি দেওয়া রাষ্ট্রের তালিকায় নেই। কিন্তু উত্তর কোরিয়ার সাথে বর্তমানে বাংলাদেশের সুন্দর ও স্বাভাবিক সম্পর্ক রয়েছে। বাংলাদেশে উত্তর কোরিয়ার স্থায়ী রাষ্ট্রও দূতও রয়েছে। আর চীনে অবস্থিত বাংলাদেশী রাষ্ট্রদূত উত্তর কোরিয়ার সাথে বাণিজ্যিক ও কূটনৈতিক সম্পর্কগুলো দেখে থাকেন।
৩/ থাইল্যান্ডঃ
থাইল্যান্ডও ১৫০ টি বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী দেশের মধ্যে নেই। তবুও থাইল্যান্ডের সাথে বাংলাদেশের বাণিজ্যিক সম্পর্ক অনেক দৃঢ়। উভয় দেশে উভয়ের দূতাবাস রয়েছে। শিক্ষা ও বানিজ্যে উভয় দেশ চুক্তিবদ্ধ রয়েছে।
৪/ মালদ্বীপঃ
মালদ্বীপ রাষ্ট্রটি বাংলাদেশের স্বীকৃতিকারী দেশের তালিকায় নেই। তবে এদের মধ্যে সুসম্পর্ক রয়েছে। অফিসিয়াল হিসাবমতে ৮০ হাজার বাংলাদেশী মালদ্বীপে প্রবাসী হিসাবে রয়েছে। ১৯৭৮ সালের পর থেকে দুই দেশের মধ্যে ভালো সম্পর্ক রয়েছে।
৫/ মায়ানমারঃ
এই দেশটিও বাংলাদেশের স্বীকৃতি দানকারী ১৫০ দেশের তালিকায় নেই। কিন্তু উভয় দেশের মধ্যে সম্পর্ক স্বাভাবিক ও সুন্দর ছিলো, কিন্তু ২০১৬ সালে বাংলাদেশী নৌ সেনা হত্যা নিয়ে সম্পর্ক কিছুটা অবনতি হয় এবং বর্তমানে রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে উভয় দেশের উষ্ণ সম্পর্ক বিরাজমান। দুই দেশের মধ্যে সম্পর্কে কিছুটা অবনতি হয়েছে।
চিত্রঃ বাংলাদেশে রোহিঙ্গা জনগণ
৬/ পর্তুগালঃ
ফুটবলে জনপ্রিয় রোলান্ডোর দেশ পর্তুগাল। এই দেশটি বাংলাদেশী সমর্থন তালিকায় নেই। তবে উভয় দেশ উভয় দেশের শুভাকাঙ্ক্ষী, একে অপরকে সাহায্য করার চুক্তিও স্বাক্ষরিত হয়েছে। বাংলাদেশ থেকে ১৫ হাজার প্রবাসী পর্তুগালে কাজ করছেন।
৭,৮/ বাহামা ও বেলিজঃ
বাহামা ও বেলিজ উত্তর আমেরিকার দুইটি রাষ্ট্র। এরাও বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেইনি বা স্বীকৃতি দেওয়ার প্রয়োজন হয়ে উঠেনি। এই দুই দেশের সাথে বাংলাদেশের নেই কোন বাণিজ্যিক ও কূটনৈতিক চুক্তি।
** এছাড়াও আরো কিছু রাষ্ট্র রয়েছে সেইসব রাষ্ট্র নেই বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতিকরণের তালিকায়

বাংলাদেশকে সর্বশেষ বা সদ্য স্বীকৃতি দিয়েছে এমন রাষ্ট্রঃ
বাংলাদেশকে সর্বশেষ স্বীকৃতি দিয়েছে চীন ( সেটাও ১৯৭৫ সালের ৩১ অগাস্ট) । আসলে চীন, যুক্তরাষ্ট্র প্রভৃতি রাষ্ট্র বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিপক্ষে ছিলো তাই এরা শেষের দিকে স্বীকৃতি দিয়েছে। এবং মুসলিম দেশসমুহ অখণ্ড পাকিস্তান নীতি সমর্থন করতো তাই বাংলাদেশের স্বীকৃতি শেষের দিকে দিয়েছিলো।

সাল অনুসারে রাষ্ট্রের স্বীকৃতি তালিকা দেখুনঃ
১৯৭১ সাল- ২ টি ( ভুটান, ভারত )
১৯৭২ সাল- ৮৮+ টি ( রাশিয়া, জার্মান, ইতালি, ফ্রান্স, ইন্দোনেশিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, স্পেন, ইরাক )
১৯৭৩ সাল- ১৮+ টি (আফগানিস্তান, মিসর, সিরিয়া, কুয়েত, লেবানন )
১৯৭৪ সাল- ৭+ টি ( ইরান, পাকিস্তান, তুরস্ক, নাইজেরিয়া, কাতার )
১৯৭৫ সাল- ৪ টি ( সুদান, সৌদি আরব, ওমান, চীন)
ফুটনোটগুলি
Read More

মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী, ২০২০

গিনেজ বুক অব রেকর্ডে বাংলাদেশের সকল রেকর্ড

১/২১/২০২০ ০৫:৫৮:০০ AM 0
গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে বাংলাদেশের নাম উজ্জ্বল নক্ষত্র হিসাবে রয়েছে। নিম্নে কিছু রেকর্ড নাম তুলে ধরলামঃ

১। দলীয় সম্মলিত রেকর্ডঃ
  • ২০১৪ সালের ২৬ মার্চ সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ২ লাখ ৫৪ হাজার ৬৮১ জন জন নিয়ে জাতীয় সংগীত (সোনার বাংলা) গাওয়ার রেকর্ড গড়ে ।
বাংলাদেশ আমার বাংলাদেশ

  • লাইফবয় হাত ধোয়ায় উৎসাহিত করতে ঢাকাতে ১১,১৭৫ জন মানুষের সমন্বয়ে বৃহত্তম হাতের আকৃতি তৈরি করে ১৪ অক্টোবর ২০১৭ গিনেস বুকে নাম লেখায়।[1]
  • ১১ ডিসেম্বর ২০০৪ পাঁচ মিলিয়ন মানুষের উপস্থিতিতে ১,০৫০ কি.মি. (৬৫২.৪ মাইল) মানব শিকল তৈরি করে। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দল টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া পর্যন্ত এ মানব শিকল তৈরি করে।[2]
  • এক সারিতে একসঙ্গে ১,১৮৬ জন সাইকেল চালিয়ে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে ঠাঁই পেয়েছে বাংলাদেশে সাইক্লিস্টদের অন্যতম বড় সংগঠন ‘বিডিসাইক্লিস্টস’। বিজয় দিবসে সংগঠনটি এই সাইকেল চালনার আয়োজন করেছিল।[3]
  • এ ব্যাপারে ডিএসসিসি কর্তৃপক্ষের দাবি,
  • ২০১৮ সালের ১৩ এপ্রিল নিবন্ধিত ১৫ হাজার ৩১৩ জন নগরবাসী একযোগে ঝাড়ু দিয়েছিল। যা এ পর্যন্ত বিশ্বের একক কোনও ভেনুতে সর্বোচ্চ সংখ্যক মানুষের ঝাড়ু দেওয়ার রেকর্ড। এটা গিনেজ বুকে স্থান পেয়েছে। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) উদ্যোগে এই কর্মসূচি পালিত হয় ।[4]
২। ব্যক্তিগত রেকর্ডঃ
  • জোবেরা রহমান লিনু ১৯৭৭ থেকে ২০০১ কাল-পরিধিতে ১৬ বার জাতীয় টেবিল টেনিস চ্যাম্পিয়ন হওয়ায় গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস- এ তার নাম উঠেছে।
  • সুদর্শন দাশ নামের এক বাঙালি ২০১৭ সালে ঢোল বাদক টানা ২৭ ঘণ্টা ঢোল বাজিয়ে গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ড করেন।
  • আব্দুল হালিম ২০১৫ সালে ওয়ালটনের ব্যানারে ঢাকায় মাথায় বল নিয়ে দ্রুততম সময়ে স্কেটিং জুতা পরে ২৭.৬৬ সেকেন্ডে ১০০ মিটার অতিক্রম করে। ২০১৬ সালে গিনেজ বুক অব রেকর্ড এই স্বীকৃতি দেয়।।
  • আব্দুল হালিম মার্সেলের পৃষ্ঠপোষকতায় ২০১১ সালের ঢাকার বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে ট্র্যাকে মাথায় বল নিয়ে টানা ১৫.২ কিমিঃ হেটে পূর্বের রেকর্ড ভেঙ্গে গিনেজ বুকে নাম লেখান।[5]
  • নোয়াখালীর কণক কর্মকার গিনেজ বুকে ৪ বার নাম লেখান।
    • ১ম বারঃ ১১৫০ টি প্লাস্টিকের গ্লাস এক মিনিট পাঁচ সেকেন্ড নিজের কপালে রেখে।[6]
    • ২য় বারঃ কপালে পঁচিশ মিনিট গিটার ব্যালেন্স করে দ্বিতীয়বার।[7]
    • ৩য় বারঃ ঘাড় দিয়ে এক মিনিটে ৩৬ বার ভলিবল ক্যাচ ধরে।[8] এবং
    • ৪র্থ বারঃ থুতনিতে ১৫ মিনিট ৩৯ সেকেন্ড গিটার ব্যালেন্স করে।
    • গিনেস বুকে নাম লেখান।[9]
  • মাগুরার মাহমুদুল হাসান ফয়সাল সদ্য দুইবার নাম লেখান।
    • ১ম বারঃ ২০১৮ সালে হাতে এক মিনিটে ১৩৪ বার ফুটবল ঘুরিয়ে।[10]
    • ২০১৯ সালে এক মিনিটে ১৪৪ বার বাস্কেটবল ঘুরিয়ে গিনেস বুকে নাম লেখান।[11]
  • মাসুদ রানা ঢাকাতে একটি সুইমিং পুলে মাথার উপর ফুটবল নিয়ে ৪৪.৯৫ সেকেন্ডে ৫০ মিটার সাঁতার কেটে গিনেস রেকর্ড করেন।[12]
  • ইমরান শরীফ ঢাকার রাস্তায় কারও সহযোগীতা না নিয়ে, একাই ২.৫২৭ কিলোমিটার ( ৮,২৯০ ফুট ৮.১৯ ইঞ্চি ) লম্বা পেপার ক্লিপ দিয়ে সিকল (চে’ন) তৈরি করে ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ গিনেস বুকে উঠে আসেন।[13]
৩। আজব রেকর্ডঃ
  • বগুড়ার রজব আলী ১১৫ বছর বয়সে মারা যাওয়ার সময় ৫০০+ নাতী নাতনী রেখে মারা গিয়েছিলো। গিনেজ বুক এই তথ্য রেকর্ড করে রেখেছে।
  • যুগপৎ বিয়েঃ নরেন্দ্র নাথ ও তারামণি নাথের পাঁচ মেয়েকে বিয়ে করেছেন তারাপদ কর্মকার ও রাধা রানী রায়ের পাঁচ ছেলে। তাদের এই বিরল চিন্তা ভাবনা তৈরি করেছে বিশ্বরেকর্ড।
  • খন্দকার শিহাব আহমেদ নামের এক ছাত্র বিশ্বের সবচেয়ে বড় স্ট্যাপলার পিনের চেইন তৈরি করেছেন। যেটি ৪২২ ফুট ৪ ইঞ্চি লম্বা। ২৭ হাজার পিন ব্যবহার করে তৈরি এই চেইন বানাতে শিহাবের খরচ হয়েছে ২৭০ টাকা।[14]
  • সবচেয়ে কম বয়সী বিবাহিত দম্পতিঃ ১৯৮৬ সালে পাবনা জেলার আমিনপুর উপজেলার দু পরিবারের দ্বন্দ্ব মেটাতে ১১ মাসের এক ছেলের সাথে ৩ মাসের এক মেয়ের বিয়ে দেয়া হয়।


Read More

Post Top Ad

Your Ad Spot